পাশের গ্রামবাসীর সঙ্গে সংঘর্ষের পর হলে অবস্থান নেন বেশকিছু শিক্ষার্থী। তাদের দাবি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ১৬টি হল খুলে দেয়ার।
রবিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন হল ছাড়ার নির্দেশ দেয়। সময় বেঁধে দেয়া হয় সোমবার সকাল ১০টা পর্যন্ত।
কিন্তু সে সিদ্ধান্ত না মেনে আবারো আন্দোলন নামেন ক্যাম্পাস ও হলে অবস্থান করা শিক্ষার্থীরা। নতুন করে দুটি ছাত্রী হলের তালা ভেঙ্গে ভেতেরে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা।
পরে শিক্ষামন্ত্রাণলয় থেকে আসে ঘোষণা। কিন্তু তাতেও অনড় শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষামন্ত্রীর সুনির্দিষ্ট দিক নির্দেশনার পর শিক্ষার্থীদের প্রতি আবারো হল ছাড়ার নির্দেশনা দেন ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর অধ্যাপক আ স ম ফিরোজ উল হাসান। নইলে কঠোর ব্যবস্থার কথা জানান তিনি।
একইসাথে শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার অনুরোধ জানান তিনি। তবে শিক্ষার্থীরা ছাড়েননি। তারা বলছেন, হলেই নিরাপদ রয়েছেন তারা।
গেলো শুক্রবার গেরুয়া গ্রামবাসীর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের পর ক্যাম্পাসের আবাসিক হলগুলোর তালা ভেঙে অবস্থান নেয় শিক্ষার্থীরা।